Theme images by MichaelJay. Powered by Blogger.

Text Widget

Text Widget

Wed Development

Outsourcing

Latest Release

Advance Internet

About Pro Video

SEO

Popular Posts

Unordered List

Pages

Download

Recent Posts

Definition List

Outsourcing Training Center Our Mission

Best Training Center in Bangladesh. We Provide IT Professional Training to Build Your Career.

About Us


Experience

OTC was established in 2010 with a view to develop skilled resources for the IT industry in Bangladesh. OTC which is a dynamic and fast growing IT training provider. Be an IT professional from OTC

Our Serives

Graphic Design
Digital Marketing
Web Design and Development
Outsourcing
Graphic Design
Cost per acquisition (CPA)

Our Specialties

24 hours Generator support
Practice Facility as requirement.
Special care to the weakest students
Installment payment system
BIT will assist in getting job
Join us, sure win career in IT

Contact

Call: 0182-1511743
Email: nazrulislam1743@gmail.com
skype: nazrulislam11743
Facebook: nazrulislam11743

Do you like our work so far?
Let's talk about your project !

GET IN TOUCH

Portfolio


Outsourcing Training Center

Main Blog
Our Recent Posts

Monday, October 15, 2018

How to design Business card on illustrator cc (part 03)

How to design Business card on illustrator cc

Sunday, October 14, 2018

How to Design Business Card in Illustrator CC 2018

Saturday, October 6, 2018

How to Draw the Facebook SAD Emoji in Adobe Illustrator

Thursday, October 4, 2018

How to Draw the Facebook Heart Emoji in Adobe Illustrator

How to Draw the Facebook WOW Emoji in Adobe Illustrator

How to Draw the Facebook Angry Emoji in Adobe Illustrator

How to Draw the Facebook Haha Emoji in Adobe Illustrator

Tuesday, October 2, 2018

Keyword Research Bangla Tutorial 2018

How to use Illustrator Pallets | Illustrator bangla Tutorial

Saturday, September 29, 2018

What is search engine optimization bangla tutorial

Saturday, April 21, 2018

How to Download & Install Photoshop cc 2018 | FREE 100% | Crack

First Now Go to this link 

https://www.adobe.com/


Than click Creativity & Design than click what is Creative Cloud 


Click Free Trail 


Click Download 

Login any option 
 
Click this File 


Than click yes than 



click try than waiting

Go this Link 



Download This file  


Extract This file 


see this image 


First selected force lang for apps than selected ok than click  install 



selected this location 





  
see ok ok than you success 




Thanks 


Tuesday, December 12, 2017

এবার আপনিও লেখালেখি করতে পারবেন। এই লেখাটি পড়ে হয়ে উঠুন প্রফেশনাল রাইটার

অনেকে লেখালেখি করতে চান কিংবা চেষ্টা করেন। কিন্তু ভাল দক্ষতা না থাকার কারনে পাঠক খুজে পাননা।সেজন্য হতাশ হয়ে যান। তাছাড়া গুগলের পেঙ্গুইন আপডেটের পর এসইও করার জন্য কনটেন্ট রাইটিং খুব বেশি গুরুত্বপূর্ন। ওয়েবসাইটের কনটেন্ট, গেস্ট ব্লগিং কিংবা ব্লগিং এ টাইপ কাজগুলো খুব বেশি কাজ দেয়।   আবার কোন প্রডাক্টের ব্রান্ডিং কিংবা মার্কেটিংয়ের জন্য গেস্ট ব্লগিং সবচাইতে বেশি কাজ করে।  আমি এসইও কোর্স করানোর সময় আর্টিকেল রাইটিংয়ের উপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। সেজন্য আর্টিকেল রাইটিংয়ের ব্যপারে কিছু টিপস নিয়ে আমার আজকের এ লেখা। পুরোটুকু পড়ে নিজেরাও লেখার চেষ্টা করুন, হয়ে উঠুন কনটেন্ট রাইটার।
article

ধাপঃ১

যদি আপনি অন্য কারও জন্য লিখেন, তাহলে প্রথমে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে প্রথমে কিছু তথ্য জেনে নিন। ক্লায়েন্টের চাহিদা, উদ্দেশ্য এবং কোন বিশেষ নির্দেশাবলী থাকলে সেটা লেখার শুরুতে ভালভাবে জেনে নেন।

ধাপঃ২



যদি আর্টিকেলটি নিজের জন্য হয় অর্থাৎ নিজের কোন পণ্যের ব্রান্ডিংয়ের জন্য হয়, তাহলে কি করবেন? প্রথমে ভেবে নিন কেন লিখছেন? এ লেখাতে কি কোন পণ্যের সরাসরি প্রচার করবেন নাকি পণ্যটির ব্যাপারে তথ্যবহুল কিছু লিখবেন নাকি পুরোপুরি শিক্ষনীয় কিছু লিখবেন, সেটি আগে নির্ধারণ করে নিন। অনেকভাবেই আপনি আপনার লেখাতে আপনার পণ্যকে উপস্থাপন করতে পারেন।
সেগুলো নিয়ে অন্য কখনও বিস্তারিত লেখব। এখানে শুধু শিরোনামগুলো বলি।
১। Evolution Approach, ২। Perspective Approach ৩। Interview Approach ৪। Review Approach ৫। Features Approach ৬। Benefits
Approach ৭। Negatively Affected Approach ৮। Tech Angle Approach ৯। Newbie Angle approach ১০। Expert Approach ১১। Pitfalls Approach
উপরের যেকোন একটি পন্থা ঠিক করু,  সেটা নিয়ে অনেক গবেষনা করুন, এরপর লেখা শুরু করুন।article-writing-service

ধাপঃ৩

কাদের জন্য লেখাটি লিখছেন সেটা আগে ঠিক করুন। লেখার পাঠক কে সেটা নির্ণয় করুন।যাদেরকে টার্গেট করে লিখছেন তারা কি আগের থেকেই এ ব্যপারে কোন ধারনা আছে নাকি একদম নতুন। আপনার পাঠক টার্গেট ঠিক করে তাদের বোঝার উপযোগী করে লেখা শুরু করুন, যাতে আপনার পাঠক লেখাটি পড়ে কিছু বুঝতে পারে।

ধাপঃ৪

আর্টিকেল লেখার সবসময় চেষ্টা করুন সবার থেকে ভিন্ন কিছু এবং অনেক তথ্যসমৃদ্ধ কিছু উপস্থাপন করার। সেজন্য সেই টপিকসের উপর অনলাইনে থাকা অন্য লেখাগুলো আগে পড়ুন। সেজন্য গুগল, ইয়াহু, ওইকিপিডিয়া সার্চ করুন, তারপর প্রাপ্ত লেখাগুলো প্রথমে পড়ে নিন। এতে যে ব্যপারটি নিয়ে লিখছেন সেটির ব্যপারে আপনারও অনেক জ্ঞান বাড়বে। কখনও কোন লেখা কোথাও থেকে কপি করেবেননা, এতে কপিরাইটে যেমন সমস্যা হবে, তেমনি গুগল আপনাকে ব্ল্যাক লিস্টেড করে ফেলবে। অন্যের লেখাকে নিজের মত করে পরিবর্তন করে লিখতে পারেন। তারপরও যদি অন্য কোথাও থেকে কোন লেখা নিতে হয়, তাহলে এভাবে লেখা যাবে, ”এ ব্যপারে ইকরাম তার লেখাতে বলেছেন” এভাবে শুরু করতে পারেন।

ধাপঃ৫

প্রফেশনার রাইটাররা লেখার আগে যা লিখতে চান, সেটার মূল পয়েন্টগুলো লিখে নেন। ভাল কোন লেখার খুবই কাযকরী একটি টিপস এটি। তারপর লেখার সময় শুধু এই পয়েন্টগুলোর বিস্তারিত লিখলেই একটি ভালমানের লেখা তৈরি হয়ে যায়। ওয়েবমার্কেটিং, সার্চ র‌্যাংকিং এবং কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের জন্য মৌলিক এবং ভাল মানের লেখা লিখার চেষ্টা করতে হবে।

ধাপঃ ৬


আপনার পুরো লেখাটির তিনটি ধাপে ভাগ করে লিখেন। সূচনা, বডি, উপসংহার। সূচনা পর্বে আপনাকে লেখতে হবে, এ লেখার পাঠক পুরো আর্টিকেলটিতে কি পেতে যাচ্ছে? এখানের লেখাটি পড়েই পাঠক বাকিটুকু পড়বে কিনা সেটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে। সুতরাং এ অংশটুকু অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। টেকটিউনসের অনেকে লেখা পাই, যারা এ অংশে লেখে ”আমি সম্পূর্ণ নতুন। ভুল হলে ক্ষমা করবেন” এগুলো আপনার পাঠককে লেখাটি পড়ার ব্যাপারে আগ্রহ নষ্ট করে দেয়। অনেকেই চায়না নতুন কারো লেখা পড়ে সময় নষ্ট করতে। এ ধরনের ভদ্রতা খুব বড় ধরনের বোকামী।
তারপর আছে লেখার মুল অংশ অর্থাৎ বডি অংশ। সেখানেই পুরো লেখাটির আকর্ষনীয়ভাবে সবার জন্য সহজভাবে লেখতে হবে। লেখাতে কাউকে আঘাত করে কিছু লিখবেননা, বিতর্ক সৃষ্টি হয় এমন কিছু না লেখা ভাল, না হলে আপনার নিয়মিত কিছু পাঠক হারাবেন। কে, কোথায়, কেন, কখন, কি, কিভাবে- আপনার টপিকসের সম্পর্কিত এ প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েও একটি ভালমানের আর্টিকেল লেখা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। একই শব্দ বারবার ব্যবহার করলে লেখাটির মান খারাপ হয়ে যায়। সেরকম ক্ষেত্রে অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করতে পারেন।
content
যেকোন লেখাতে ঢুকার পর প্রথমে চোখের প্রশান্তি জরুরী। চোখ যদি দেখেই বোরিং হয়ে যায় তাহলে ব্রেন না পড়ার সিদ্ধান্ত নিবে। আর চোখ সবসময় সুন্দর জিনিস খুজে। সেজন্য লেখার সময় কয়েকটি বিষয় আমি মনে রাখি সবসময়। ক) পয়েন্ট পয়েন্ট করে সব লিখি। খ) লেখার মধ্যে আকর্ষণীয় ছবি ব্যবহার করি।
সবশেষে থাকবে উপসংহার। সেখানে পুরো লেখাটির কোন সামারি কিংবা কি শিখা গেল লেখাটি পড়ে, সেটি উল্লেখ করুন। এ অংশে পাঠকদের কাছ থেকে বিদায় নিতে হবে। অনেকে এ অংশে পাঠকদের জন্য প্রশ্ন রেখে যান, এটা খুব ভাল পদ্ধতি মনে হয়েছে আমার কাছে।

ধাপঃ ৭

এ মুহূর্তে চলে এসেছেন শেষ ধাপে। আগের ধাপে আপনার লেখা পুরো শেষ। এবার লেখাটি প্রকাশ করার আগে একজন পাঠক হিসেবে কমপক্ষে ৩বার পড়ুন। লেখাতে বানান ভুল, গ্রামার ভুল থাকলে সেটি ঠিক করুন। কোন অংশের লেখার উপস্থাপনে পরিবর্তন আনতে হলে সেটি ঠিক করুন।
এ ধাপগুলো অনুসরণ করে লেখালেখি শুরু করুন। কমপক্ষে ৫টি আর্টিকেল লেখুন। দেখবেন একদিন নিজেও প্রফেশনাল রাইটার হয়ে যেতে পারবেন। আর একজন প্রফেশনাল রাইটার হিসেবে প্রেস রিলিজ, ব্লগ রাইটিং, সেলসকপি রাইটিং এবং অন্য যেকোন জায়গাতে লেখালেখি করে ভাল মানের আয় করতে পারবেন। সেই সাথে বোনাস হিসেবে পাবেন প্রচুর সুনাম।

সবশেষে বলব, গুগল উপযোগী এবং ভালমানের লেখা ৭টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে


Marketing-Content-Marketing
১. লেখকের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা
২. লেখকের এসইও জ্ঞান এবং দক্ষতা
৩. গ্রামারের সঠিক ব্যবহার
৪. সঠিক ও সুন্দর শব্দের ব্যবহার
৫. লেখার টপিকস সম্পর্কে গবেষণা ও প্রচুর জ্ঞান
৬. মৌলিক লেখা্
৭. পাঠকদের মনোযোগ ধরে রাখতে পারা।
এ লেখাটি শুধুমাত্র নিজে একা না পড়ে, সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিন। সেজন্য এ পোস্টটির লিংক আপনার ফেসবুকে শেয়ার করুন। ভাল লাগলে কমেন্ট করলে পরবর্তী আকর্ষণটি পোস্ট করতে উৎসাহ পাব।

ক্যারিয়ার গড়ুন আর্টিকেল লিখে

                                             
article-writing1
আমরা সবাই জানি গুগলের পেঙ্গুইন আপডেটের পর কন্টেন্ট রাইটিং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আমাদের এখন রাইটারের খুব স্বল্পতা। এর কারণ হলো আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়মগুলো না জানা। আমাদের রাইটার আছে অনেক, কিন্তু আর্টিকেল রাইটারের  অভাব প্রচুর । যারা আর্টিকেল লিখে ক্যারিয়ার গড়তে চান, কিন্তু পারছেন না সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে, তাদের উদ্দেশ্যেই কিছু কথা আমি এখানে তুলে ধরছি, যা আমি জেনেছি বাংলাদেশের অন্যতম এসইও এক্সপার্ট ইকরাম ভাই এর কাছ থেকে, ক্রিয়েটিভ আইটি তে গিয়ে। আশা করছি, কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন পাঠকবৃন্দ। তবে একটি কথা এখানে না বললেই নয়, তা হল, পত্রিকায় আর্টিকেল লিখা আর এসইও’র জন্যে আর্টিকেল লেখা সম্পুর্ণ আলাদা ব্যাপার, তাই লেখার শুরুতেই মাথায় এই চিন্তাটি ঢুকিয়ে নিতে হবে যে আপনি আর্টিকেল লিখছেন কোন পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের এসইও করার জন্যে।

আর্টিকেল লিখার সময় আরো যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে, তা হলো:

♦ যদি আপনি নিজের জন্য আর্টিকেল লিখেন, তাহলে প্রথমেই ঠিক করে নিন আপনি আর্টিকেলটি  কী উদ্দেশ্যে লিখছেন? যদি শিক্ষণীয় হয়ে থাকে, তাহলে আবশ্যই যে বিষয়টি পাঠকদের জানাতে চাইছেন, তা সম্পর্কে ভালভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করে নিন। ধরুন আপনি এসইও নিয়ে লিখতে চাইছেন, তাহলে আগে আপনাকে এসইও’র গভীরে গিয়ে এই বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা অর্জন করতে হবে, তা নাহলে আপনি অন্যদের শিখাবেন কেমন করে?

♦ আর যদি আপনি নিজের বা অন্যের কোন পণ্যের প্রচারের উদ্দেশ্য নিয়ে লিখতে চান, তাহলে সেই পণ্যটির ব্যাপারে সঠিক তথ্য জেনে নিয়েই তা আপনার লেখায় প্রকাশ করবেন। একটি ব্যাপার আবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, তা হলো, শুধু মাত্র পজিটিভ তথ্য দিলেই চলবে না, পণ্যটিকে গ্রহণ যোগ্য করার জন্য কিছু নেগেটিভ তথ্য দিয়ে বিশ্বস্ততা সৃষ্টি করে পাঠকদের  আকৃষ্ট করতে হবে। এমনভাবে লিখবেন যেন পণ্যটির নেগেটিভ দিক গুলো ক্লায়েন্টের কাছে তুচ্ছ মনে হয়। ক্লায়েন্ট যেন আপনার পণ্যটি কেনার জন্য উদ্গ্রিব হয়ে উঠে।

♦ লেখা শুরু করার আগেই ঠিক করে নিন, আপনি কাদের উদ্দেশ্যে লিখছেন? সেই পাঠকরা আপনার টপিক্সের ব্যাপারে কতটুকু আগ্রহী হবে? ধরুন, আপনি শিশু-কিশোরদের জন্যে কিছু লিখবেন, তাহলে তার ভাষা, প্রকাশভংগিও তাদের উপযোগী হওয়া উচিত। তা নাহলে শিশু-কিশোররা আপনার লেখার প্রতি আগ্রহী হবে না। যাদের উদ্দেশ্যেই লিখবেন, তারা যেন আপনার লেখা থেকে চোখ ফিরিয়ে নিতে না পারে। অর্থাৎ টার্গেটেড ইউজারদের রুচি, চাহিদা বিচার বিশ্লেষন করে  তারপরই আপনার আর্টিকেল্টি লেখা শুরু করবেন।

♦ যে বিষয়টি নিয়ে লিখবেন, তা নিয়ে প্রচুর পড়াশুনা করুন অনলাইনে বা অফলাইনে। অন্যরা তা নিয়ে কী লিখেছে, কী কী তথ্য দিয়েছে, তা দেখুন আগে। তারপর চেষ্টা করুন নতুন তথ্য দিতে, যা এর আগে কেও দেয়নি। যদি কেও দিয়েও থাকে, তবে তা কথার মারপ্যাচে ঘুরিয়ে লিখুন, যাতে করে পাঠকরা ভাবে যে আপনিই নতুন করে কোন তথ্য তাদের কে দিলেন।

♦ ভুল করেও কখনো কারো লেখা কোথাও কপি পেস্ট করবেন না, এতে আপনার নিজের পায়ে কুড়াল মারার মত আবস্থা হবে। কপিরাইট ঝামেলায় তো অবশ্যই পড়বেন, এমনকি গুগল আপনাকে ব্ল্যাক লিস্টে ফেলে দিতে পারে, আর একবার যদি ব্ল্যাক লিস্টে ফেলে দেয়,তাহলে সব শেষ। আপনার আর্টিকেল রাইটার হওয়ার স্বপ্ন মাঠে মারা যাবে তখনই। সুতরাং সাধু সাবধান, ঐ কাজের ধারে কাছেও যাবেন না। তবে হ্যা, যদি কারো লেখার কোন অংশ দিতেই চান, যা আপনার খুব পছন্দ হয়েছে, তাহলে অবশ্যই কোটেশন মার্ক করে দেবেন, তাহলে আর কোন ঝামেলা থাকবে না।

♦ আপনার লেখার মূল উদ্দ্যেশ্যগুলো পয়েন্ট আকারে বা প্যারা করে অথবা সাব টাইটেল ব্যাবহার করে লিখবেন, যাতে পাঠকের চোখে সম্পূর্ণ বিষয়টা নীট এন্ড ক্লিন থাকে, হিজিবিজি মনে না হয়। লেখাটিকে আকর্ষনীয় করার জন্য বিষয়ের সাথে মিল আছে, এমন ইমেজও ব্যবহার করতে পারেন। যদি আর্টিকেলটি হয় এসইও’র উপর, তাতে যেন এসইও রিলেটেড ছবিই থাকে, তা যেন  কোন সুন্দরী মেয়ের চোখে আইলাইনার দেয়ার ছবি না হয়।

♦ যা-ই লিখেন, তা যেন উন্নত মানের লেখা হয়। কারণ একবার পাঠক-মনে  আপনার সম্পর্কে বিরূপ ধারণার সৃষ্টি হলে, তা থেকে বেরিয়ে আসা খুব কঠিন হবে আপনার জন্য। তাই প্রথম থেকেই খেয়াল রাখবেন, আপনার লেখা যেন খুব ভালো মানের হয়, তথ্যবহুল হয়, এবং পাঠককে ধরে রাখার ক্ষমতা সম্পন্ন হয়। ইকরাম ভাইয়ের লেখা এতো বেশী লোকজন পড়ে অকারণে নয়, পাঠক জানে যে তাঁর লেখা মানেই তা থেকে অনেক কিছু জানতে পারা।

♦ আর্টিকেল বাংলা বা ইংরেজি যে ভাষাতেই লিখুন না কেন, বানান যেন ভুল না হয় আর একই শব্দের পুনরাবৃত্তি যেন বারবার না হয়, এটি পাঠক চোখে বিরক্তির উদ্রেক করে।

গুগল-ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার জন্য কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে, সেগুলো হল

• লেখকের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা
• এসইও সম্পর্কে লেখকের জ্ঞান
• লেখকের গ্রামারের ব্যাপারে দক্ষতা
• সঠিক বানান ব্যবহার করা
• আর্টিকেলের টপিকস নিয়ে লেখকের অনুসন্ধান মূলক গবেষণা
• ইউনিক কন্টেন্ট বা আর্টিকেল অর্থাৎ আপনার একান্তই নিজস্ব বা মৌলিক লেখা
• ভালো মানের লেখা যা পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে সক্ষম
article_writing_1 copy




♦ আর্টিকেল লেখার শুরুতে কুশলাদিমূলক কথা বলে সময় নষ্ট না করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে, কারণ পাঠক প্রথম অংশটুকু পড়েই কিন্তু আপনার লেখার গভীরে যাবে। সুতরাং শুরুটা এমনভাবে করবেন, যেন পাঠক কিছুতেই আপনার লেখা স্কিপ করতে না পারে। মনে রাখবেন, আপনি কিন্তু আপনজন কে চিঠি লিখতে বসেননি বা কারো সাথে আলাপ করে সময় কাটানোও আপনার উদ্দেশ্য নয়। আপনার উদ্দেশ্য কোন পণ্য বা প্রতিষ্ঠানকে লেখার মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে  দেয়া।

♦ কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে আঘাত করা বা কোন বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে, এমন লেখা পরিহার করুন। এটা করলে আপনার পাঠকদের মধ্য বিভেদ সৃষ্টি হবে, বা তা থেকে কোন সংঘাতও সৃষ্টি হয়ে যেতে পারে।


♦ আপনার লেখাটিকে তিনভাগে ভাগ করে লিখবেন,
সূচনা বা ভূমিকা,যেখানে আপনার লেখাটির আসল উদ্দেশ্য থাকবে, যা দেখে পাঠক আকৃষ্ট হবে।
মূল অংশ বা বডি, যেখানে থাকবে আপনার আর্টিকেলের বিশদ বর্ণনা।
সবশেষে উপসংহার, যেখানে আপনার লেখার সার সংক্ষেপ বা সামারি থাকবে অল্প তবে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায়।

♦লিখবেন দৃঢ় আত্মবিশ্বাস নিয়ে, পাঠকের কাছে কখনোই নিজেকে হেয় প্রতিপন্ন করবেন না, অতি বিনয় দেখাতে গিয়ে ক্ষমা চাইবেন না। এতে করে আপনার সম্পর্কে পাঠকমনে একটা হাস্যকর বা করুনার ভাব জন্মাবে, যা আপনার ব্যক্তিত্বের জন্য ক্ষতিকর।


আমি চেষ্টা করেছি, যে বিষয়গুলো জেনে আমি উপকৃত হয়েছি, তা আপনাদের জানাতে। তবে জানারতো কোন শেষ নেই, উন্নত মানের আর্টিকেল লেখার জন্য আরো অনেক লেখা পাবেন নেট এ। সেগুলো নিয়মিত পড়বেন, বিশেষ একটি সাইটের নাম না বললেই নয়, সেটি হলো http://www.copyblogger.com/ ।
আমার  লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, সামান্যতম উপকারে আসে , তাহলেই সার্থক হবে আমার  প্রচেষ্টা।

কপিরাইট কন্টেন্ট কিভাবে ইউনিক বানাবেন।

কপিরাইট  ইউনিক কন্টেন্ট হচ্ছে যে কোন সাইটের বা ব্লগের প্রান । আপনার সাইটে যদি কপিরাইট ফ্রী ইউনিক কন্টেন্ট না থাকে তাহলে আপনার সাইট গুগলের কাছে খুব বাজে ভাবে র‍্যাঙ্ক পাবে । এমন কি আপনার সাইট গুগল ব্যান করে দিতে পারে । সুতরাং, আপনি যদি গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন থেকে অরগানিক ট্র্যাফিক পেতে চান (অর্থাৎ, কি ওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে) তাহলে ইউনিক আরটিকেল লিখুন । কিন্তু কিভাবে লিখবেন ইউনিক আর্টিকেল ? আজ আপনাদেরকে সেটাই বলব ।
আপনার কন্টেন্টটিকে তথ্য সমৃদ্ধ করুন: আপনি যদি কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে এক্সপার্ট না হন তাহলে ঐ বিষয়ে ব্লগিং করে কোন লাভ নেই। কিন্তু যদি কোন একটি বিশেষ বিষয়ে এক্সপার্ট হন, তাহলে সেই বিষয়ে আপনার লেখাটিকে তথ্য সমৃদ্ধ করে লিখুন  যতদুর সম্ভব । সব সময় পাঠকের কথা চিন্তা করে লিখুন (যেমন, আপনি একজন পাঠক হিসেবে যা আশা করেন ।) যাতে করে পাঠক আবার আপনার সাইটে ভিজিটে আসে । শুধুমাত্র গুগল বটকে টার্গেট করে কখনও লিখবেন না।
Article-Writing-Services-are-Quite-Easily-Available-Now
আপনার কন্টেন্টটি ডুপ্লিকেট কিনা চেক করুনঃ আপনার কন্টেন্টটি ইউনিক কিনা তা চেক করে তারপরে পাবলিশ করুন অন্যথায় গুগল আপনার সাইটকে র‍্যাঙ্ক দিবে না এবং সার্চ রেজাল্টের মধ্যেও আনবেনা । কন্টেন্টটি ইউনিক কিনা চেক করার জন্য আপনি নিম্নোক্ত সাইট দুইটি ব্যবহার করতে পারেন। যদি সাইটটি দ্বারা কোন ডুপ্লিকেট কিছু পান তাহলে ঐ অংশটা সংশোধন করে তারপরে পাবলিশ করুন ।
আপনার কন্টেন্টের ব্যাকরন চেক করুন ঃ যখন কোন কন্টেন্ট লিখেন তখন অবশ্যই আপনার কন্টেন্টের ব্যাকরণ চেক করে বাক্যগুলো সঠিক আছে কিনা দেখে তারপরে পোস্ট পাবলিশ করুন। অন্যথায় আপনি ভিজিটর হারাবেন ।
কপিরাইট ফ্রী ইমেজ ব্যবহার করুনঃ আপনার প্রতিটি কন্টেন্টের মাঝখানে কমপক্ষে একটি করে কপিরাইট ফ্রী ইমেজ ব্যবহার করুন । নিজে ইমেজ তৈরি করুন অথবা কপিরাইট ফ্রী সাইট গুলো থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করুন । যদি একান্তই গুগলের থেকে ডাউনলোড করা ছবি ব্যবহার করতে চান, তাহলে কিছুটা এডিট (রেজুলেশন/পিক্সেল কমান/বাড়ানো, কাটা, জোড়া দেয়া, ছবির উপরে টেক্সট লিখে দেয়া, ইত্যাদি) করে ব্যবহার করুন।
আশা করি , এই পোস্টটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে ।

ভয়কে করুন জয়, আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ আপনারই জন্য (২য় পর্ব)

help to write

আর্টিকেল রাইটিং এর জগতে আপনাদের আরও একবার স্বাগতম। আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ক্যারিয়ারের মোড় ঘুড়ানোর লক্ষ্যে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি হাতে-কলমে আর্টিকেল রাইটিং শেখার ২য় পর্ব। গত পর্বের হোম ওয়ার্ক গুলো করেছেন নিশ্চয়ই। তাহলে আমি ধরে নিতে পারি, আমি সেই সব মানুষ গুলো নিয়ে আমার যাত্রা শুরু করছি যারা মানসিকভাবে প্রস্তুত যে, তারা AW ( আর্টিকেল রাইটিং) শিখেই ছাড়বেন।
মূল আলোচনায় আসার আগে গত পর্বে একটু চোখ বুলিয়ে নেই –

১ম পর্বে যা ছিল

1. ট্র্যাডিশনাল AW ও এসইও AW এর মধ্যে পার্থক্য
2. কেন AW এস ইও তে এতটা গুরুত্বপূর্ণ ?
3. অনলাইনে ক্যারিয়ার শুরুর মাধ্যম হিসেবে AW কতটা নির্ভরযোগ্য ?
4. AW এর মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সফল হলেন যারা।
যারা ১ন পর্বের আর্টিকেল টি পড়েননি, তারা নিচের লিঙ্ক এ গিয়ে পড়ে আসুন। তাহলে ধারনা অনেক টাই ক্লিয়ার হয়ে যাবে – http://genesisblogs.com/tutorial-2/8522
এবার আসা যাক মূল আলোচনায়। ২য় পর্বে আমি AW সংক্রান্ত বাকি ধারনা গুলো ক্লিয়ার করবো যাতে আপনারা আর্টিকেল লিখতে বসলে মনে উঁকিঝুঁকি মারা প্রশ্নগুলোর কারনে বিভ্রান্ত হয়ে না পড়েন।


language



ইংলিশ না বাংলা, আর্টিকেল রাইটিং এর ভাষা কি হওয়া উচিত ?

সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আর্টিকেল লিখবেন কিন্তু মাথায় কি প্রশ্ন আসছে কোন ভাষায়, ইংরেজিতে নাকি বাংলাতে ? এক্ষেত্রে একেক জনের একেক রকম মতামত থাকতে পারে। অনেককেই বলতে শুনি, বাংলায় আবার আর্টিকেল লিখে ক্যারিয়ার গড়া যায় নাকি ! আমার কাছে মনে হয়, এই ব্যাপারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমি আপনাদেরকে দুটো দিক থেকে এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি –
আমাদের জন্য Market place বা Business place যাই বলুন না কেন দুটো ক্ষেত্রে বিস্তৃত –
1. Local area
2. International area
ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে বলুন বা নিজের ব্র্যান্ডিং বলুন শুরুতেই কিন্তু সবার একটা লক্ষ্য স্থির করা উচিত। আপনি কোন ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত দেখতে চান। আপনি কি লোকাল এরিয়াতে কাজ করতে চান নাকি ইন্টারন্যাশনাল এরিয়া আপনার লক্ষ্য। বর্তমান অনলাইনের এ যুগে দুই সম্ভব।


local business

আপনার লক্ষ্য যদি হয় লোকাল মার্কেট প্লেস, তাহলে আমি বলব আপনি আর্টিকেল লিখুন বাংলাতে। এতে আপনার সুবিধা কি হবে দেখুন –
• প্রথমত, বর্তমানে বাংলা ব্লগগুলোতে প্রচুর পরিমান পাঠক রয়েছে যারা নতুন নতুন আর্টিকেল পড়তে ভালোবাসেন। যখন আপনি সুন্দর একটি আর্টিকেল তাদের সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন স্বাভাবিকভাবেই আপনার পাঠক সংখ্যা বাড়বে, তারা আপনার সাথে কানেক্টেড হবেন। এতে আপনার ব্র্যান্ডিং হবে।
• দ্বিতীয়ত, ধরলাম আপনি অনলাইনে বিজনেস করতে চান, সেটা হতে পারে কোন পণ্য বা সেবা। এক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে লেখার মাধ্যমেই আপনার পণ্য বা সেবার গুণগত মানটিকে ক্রেতার সামনে তুলে ধরতে হবে। তাছাড়া আপনার যদি কোন ব্র্যান্ডিং ই না থাকে, কেউ আপনাকে চিনেনা জানেনা, আপনার প্রচার করা নতুন পণ্য বা সেবাটি মানুষ কেন কিনবে ভাবুন তো ! কারন সকলেই তো তার নিজের পণ্য বা সেবাকে বেস্ট বলে দাবী করে। তাই বলে সবার পণ্যই কি বিক্রি হয়? এখানে আপনি যে কৌশলটা নিতে পারেন টা হলো-

Quality Article = Good Reputation = More Business

• তৃতীয়ত, এই যে বাংলাদেশের ব্রান্ড করা বিভিন্ন পণ্য ও সেবার প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিনিয়ত তাদের পণ্যের প্রচার ও প্রসারে পত্রিকা, টিভি, অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে, এই বিজ্ঞাপনগুলো কারা লিখে বলে আপনার মনে হয়। একটি পণ্য বা সেবাকে সৃজনশীল ভাবে, আকর্ষণীয় কথার মোড়কে কিন্তু এই আর্টিকেল রাইটাররাই উপস্থাপন করে থাকেন।
• চতুর্থত, ধরুন কোন প্রতিষ্ঠানের কথা। প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে নিজের প্রচার ও প্রসার বাড়াতে কোন না কোন আর্টিকেল রাইটার হায়ার করে যাতে প্রতিষ্ঠানটির A টু Z লেখার মাধ্যমে পাঠকের সামনে তুলে ধরতে পারে।
আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি না যে, আপনি আর্টিকেল লিখে শুধুমাত্র একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবেই ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। লোকালি আপনি এমন অনেক কাজ পাবেন যেখানে আপনাকে ঘুরে-ফিরে আর্টিকেল রাইটিং এর দারস্থ হতে হবে।



ইন্টারন্যাশনাল

এবার আসি ইন্টারন্যাশনাল এরিয়াতে। দেশের বাইরের মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে হলে আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবে অবশ্যই ইংরেজীতে। আশা করি আপনাকে অনেক উদাহরন দিয়ে ব্যাপারটি বুঝানোর কিছু নেই কারন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিজেকে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে তার প্রথম শর্তই হলো, ইংরেজীতে ভালো দখল থাকতে হবে। আপনার যদি ইংরেজীতে ভালো দখল থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই, আপনি আর্টিকেল রাইটিং এর ক্ষেত্রে ইতোমধ্যেই এক ধাপ এগিয়ে আছেন। লোকাল – ইন্টারন্যাশনাল কোন ক্ষেত্রেই আপনার কাজের অভাব হবে না এটুকু নিশ্চিত করে বলতে পারি। অপেক্ষা শুধু আর্টিকেল লেখা শুরু করার।
তবে বাংলায় যারা আর্টিকেল লিখতে চান সেই সাথে ইংরেজীতে দূর্বলতা আছে অথচ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কাজ করার ইচ্ছা ১০০%, তাদের এতো হতাশ হওয়ার কিছু নেই। এক্ষেত্রে আপনি বাংলায় লিখুন এবং আপাতত ইংরেজিতে ভালো এমন কাউকে দিয়ে ট্রান্সলেট করিয়ে নিতে পারেন। সেই সাথে আপনি ইংরেজিতে দখল আনার চেষ্টা করুন। এর জন্য বেশি বেশি করে ভালো মানের ইংরেজী আর্টিকেল গুলো পড়ুন, ইংরেজীতে প্র্যাকটিস শুরু করে দিন আজ থেকেই। বিজ্ঞান, প্রযুক্তির কত কঠিন কঠিন কাজ শিখে ফেলছেন নিমেষেই অথচ ইংরেজীর মতো একটা ভাষায় আপনি আর্টিকেল লিখতে পারবেন না এটা মেনে নেওয়া যায় ভাবুন তো ! সুতরাং ভয়, ডর যা আছে ছুড়ে ফেলে দিন। আমার সাথে পথে যখন নেমেই গেছেন তখন পথের শেষ না দেখে আমরা ছাড়বো না কি বলেন ?


preparation



আর্টিকেল রাইটিং এর পূর্ব প্রস্তুতি

প্রথম দিকে আর্টিকেল রাইটিং করতে গিয়ে আমি নিজে বেশ কিছু সমস্যায় পড়েছিলাম। তাই আপনাদেরকে আর্টিকেল লেখার আগে একটু প্রস্তুত করে নিতে চাইছি। এক্ষেত্রে আপনাদের যা প্রয়োজন হবে তা হলো –
 ইংরেজী এবং বাংলা টাইপ জানতে হবে।
 Microsoft word এর খুঁটিনাটি ব্যাপারগুলো জেনে রাখা প্রয়োজন।
 যারা এখনো বাংলা টাইপ করতে পারেন না, তাদের ভয় পাবার কোনই কারন নেই। কেননা আপনার জন্য আছে Avro Keyboard এর মতো খুবই সহজভাবে বাংলা টাইপ করার সফটওয়্যার। শুধু আপনি Google গুরুর কাছে যাবেন আর লিখবেন, Avro Keyboard free download । অনেকগুলো রেজাল্ট আসবে তার মধ্য থেকে আপনি একদম রিসেন্ট ভার্সনের Avro keyboard টি download করে ফেলবেন।
 যদি আপনি ডাউনলোড করার প্রক্রিয়া না জানেন তাতেও কোনই সমস্যা নেই। ১ম পর্বে আমি আপনাদেরকে Google গুরুর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো আরেক গুরুর সাথে, যিনি হাতে-কলমে শেখাতে বিশ্বাসী যার নাম হলো Youtube গুরু। জীবনে যা শিখতে চান আপনি নিঃসঙ্কোচে এই গুরুকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইনি আপনাদেরকে ভিডিও এর মাধ্যমে শিখিয়ে দেবে। আপনি Youtube এ যাবেন আর টাইপ করবেন – How to download free avro keyboard ? একই ভাবে আপনি Avro keyboard দিয়ে কিভাবে বাংলা টাইপ করা যায় কিংবা Microsoft word এর খুঁটিনাটি Youtube থেকেই শিখে নিতে পারেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে Avro keyboard দিয়ে লিখে থাকি। যারা বাংলা টাইপে একেবারেই নতুন, আমার মনে হয় তাদের জন্য Avro keyboard টাই বেস্ট।
 আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য একটি Work sheet বানিয়ে ফেলুন। যেখানে আপনি আপনার আর্টিকেল সংক্রান্ত সকল তথ্যগুলো লিখে রাখতে পারবেন। যেমন ধরুন, কি বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন, কতটুকু লিখলেন, আর্টিকেল এ দিতে চান এমন লিঙ্ক গুলো, আর্টিকেল জমা দেওয়ার ডেড লাইন কবে ইত্যাদি। এতে আপনি একটি অরগানাইজড ওয়েতে কাজ করতে পারবেন। আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে কাজ করলে তালগোল পাকানোটাই স্বাভাবিক।


parts of writing


এক নজরে আর্টিকেল রাইটিং এর অংশসমূহ

এখন চলুন দেখি একটি ভালো আর্টিকেলকে কয়টি অংশে বিভক্ত করা হয় –
1. ১ম অংশঃ আর্টিকেলের শিরোনাম
2. ২য় অংশঃ আর্টিকেলের ভূমিকা
3. ৩য় অংশঃ আর্টিকেলের মূল অংশ
4. ৪র্থ অংশঃ আর্টিকেলের উপসংহার
এটি আর্টিকেল রাইটিং এর একটি সাধারন ধারনা। যা আপনাদের প্রাথমিকভাবে বোঝার জন্য দিয়েছি। যাতে আপনি আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে অংশগুলোকে ভাগ করে নিতে পারেন। আমি আমার আগামী পর্বে আপনাদের জন্য এর বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে আসব। তার আগে আমি নিচে কতগুলো টপিক দিয়ে দিচ্ছি যা এসইও রিলেটেড, আপনাদের কাজ হবে এর ভিতর থেকে একটি টপিক আপনার আর্টিকেল লেখা প্র্যাকটিসের জন্য বাছাই করে নেয়া –
 Freelancing
 Keyword research
 On page optimization 
 Content marketing
 E-mail marketing
 Video marketing
 Clipping path
 Social media marketing
 E-commerce
 Link building
 Face book
 Website analysis
 Data entry
 Web research
 Networking
 Affiliation
 Web development
 Telecommunication
 Web programming ইত্যাদি।
যদি আপনি এর বাইরেও কোন টপিক নিতে চান তাহলে নিতে পারেন, এতে কোন বাধা নেই, তবে কথা হলো ঐ টপিকটি যেন আপনার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হয়। এমন কোন টপিক নিবেন না, যা থেকে আপনি নিজে যেমন কিছু শিখতে পারবেন না অন্যদিকে পাঠককেও নতুন কিছু দিতে পারবেন না ।

practice

হোমওয়ার্ক

আগামী পর্ব নিয়ে আসার আগে আপনাদের যা করতে হবে টা হলো –
1. Microsoft word এর খুঁটিনাটি শিখে ফেলুন।
2. Avro keyboard download করুন এবং আপনার প্রিয় কোন গান, কবিতা বা কিছু একটা লিখে ফেলুন Avro keyboard ব্যবহার করে। যুক্তাক্ষর গুলোর দিকে বেশি নজর দিন।
3. একটি Work sheet প্রস্তুত করুন।
4. আর্টিকেল লেখার জন্য একটি টপিক নির্বাচন করুন।
5. টপিক নির্বাচনের পর তা গুগলে সার্চ করুন, ইউটিউবে এ সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল দেখুন, বিভিন্ন ব্লগে আপনার টপিকের উপর লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ুন। যেখানে যে তথ্য নতুন মনে হবে, যে লেখা আপনার ভালো লাগবে তা একটি ফোল্ডার করে তাতে Save করে রাখুন। যেন প্রয়োজনে খুঁজে পান। মনে রাখবেন, যতো পড়বেন ততো সমৃদ্ধ হবেন এবং পাঠককেও সমৃদ্ধ লেখা দিতে পারবেন।
আজ এ পর্যন্তই। ভালো থাকবেন সবাই।

মাত্র ১৫ মিনিটে ১ টি হৃদয়স্পর্শী আর্টিকেল লেখার ১১ টি বুলেট টিপস

আজ আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব কিভাবে একটি দৃষ্টিনন্দন আর্টিকেল লিখবেন মাত্র ১৫ মিনিটে এর মধ্যে । আমরা যারা আর্টিকেল লিখি তাদের জন্য সময় ক্ষেপন একটি বড় বাধাসরুপ । আমরা মাঝে মাঝেই দেখি একটা আর্টিকেল লিখতে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা চলে যাচ্ছে তারপর ও আমরা যেটা লিখতে চাচ্ছি সেটা লিখতে পারি না ।মাঝে মাঝেতো একটা আর্টিকেল লিখতে সারাদিন চলে যায় তারপরও মনের মত কিছু লিখতে পারি না ।

আমার এই লেখাটা লিখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কিভাবে আপনি এই বাধাকে দূর করবেন শুধু তা নয় , বরং কিভাবে আপনি একটি জটিল আর্টিকেল ১৫ মিনিটে লিখতে পারবেন সেটা ও। চলুন দেরী না করে তাহলে শুরু করা যাক ।

আপনার লেখার শিরোনাম কি হবে তার নোট তৈরী করুন :

অনেকে আছে যারা আইডিয়া নোট তৈরী করে তাদের আর্টিকেল এর জন্য কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে এটা পছন্দ করি না যতক্ষণ পর্যন্ত না এটা নির্দিস্ট করে দেওয়া হয় । এর চেয়ে আমি বেশি পছন্দ করি আর্টিকেল এর শিরোনামের নোট তৈরী করা । যদিও এটা আপনার কাছে একই রকম মনে হতে পারে কিন্তু এদের মধ্যে সামান্য কিছু পার্থক্য আছে । নিচে তার একটি উদাহরণ দেয়া হলো :
আইডিয়া নোট : ব্লগিং এর ট্রাফিক এর উপর একটি আর্টিকেল লিখ ।
শিরোনাম  নোট  :  ব্লগ এ ট্রাফিক পাবার ১০ টি উপায় (যেগুলো আপনি জানেন না )
নির্দিষ্ট শিরোনাম হলে আপনি আপনার আর্টিকেল এ শব্দগুলোকে ঢেলে সাজাতে পারবেন । সত্যি কথা বলতে কি আমার এখনি এটা নিয়ে আর্টিকেল লিখতে ইচ্ছা করছে । সবসময় শিরোনাম টাকে নির্দিষ্ট রাখবেন ।শিরোনাম টাকে নির্দিষ্ট রাখলে তারাতারি সিধান্ত নিতে পারবেন আপনি কি লিখবেন কেননা আপনি আপনার লেখার বিসয়বস্তুটাকে কমিয়ে এনেছেন একটা নির্দিস্ট সীমার মধ্যে।

অন্য লেখক এর লেখা থেকে আইডিয়া ধার করা :

get idea
Get idea
খারাপ কিছু ভাবার আগে একটু অপেক্ষা করুন , আমি এটা নিয়ে বিস্তারিত বলছি আপনাদের । আপনার লেখাটি ১০০% আপনারই হওয়া উচিত । এটা বলার পর আমি আরো বলব যে আপনি অন্যদের আর্টিকেল পরে তাদের লেখার বিষ্ময়কর ধারণা গুলো নিজের লেখায় নিয়ে নিতে পারেন । কিভাবে তাদের ভালো লেখার ধারণাগুলো নিজের লেখায় মধ্যে নিয়ে আসবেন তার কিছু উপায় আমি নিচে আপনাদের বলছি :
  • তারা বিষয়বস্তুর যতটুকু ভিতরে প্রবেশ করেছে আপনি তার চেয়ে বেশি ভিতরে ঢুকুন ।
  • তারা যেখানে তাদের লেখাকে বিস্তারিত করেনি আপনি সেখানে আপনার লেখাকে বিস্তারিত করুন ।
  • আপনি তাদের লেখা থেকে ভিন্নমত পোষণ করুন ।
  • এর থেকে অনুপেরণা নিয়ে অনুরূপ একটি বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করুন ।
অল্প একটু অনুপেরনায় অনেক নতুন ধারণার সৃষ্টি করে ।

লেখাতে লিস্ট এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহারকরুন :

লেখাতে বুলেট পয়েন্ট এবং লিস্ট ব্যবহার করুন । নাহলে পাটকের মন আপনার লেখা থেকে দূরে চলে যেতে পারে । ক্রিয়েটিভ আইটি এর এস,ই,ও, স্পেশালিস্ট এবং আমার শ্রদেয় স্যার মো: একরাম এর ভাষায় আপনার আর্টিকেল এর একটি পারা যখন অনেক বড় হয়ে যায় তখন পাঠকের চোখের ক্লান্থি দূর করতে আপনাকে বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে হবে । কেন লিস্ট বা বুলেট পয়েন্ট খুব ভালো কাজ করে :
  • এটা তথ্যগুলো কে সংক্ষিপ্ত করে ।
  • এটা লেখাকে দৃষ্টিনন্দন করে
  • এটা লেখাকে সংকুচিত করে ।
  • এটা পয়েন্ট গুলোকে আরো শক্তিশালী করে ।
উপরে লিস্টটাই তার সবচেয়ে ভালো উদাহরণ ।

আপনার লেখাগুলো একটা এডিটর প্রোগ্রামে লিখুন :

আপনার লেখা প্রকাশ করার আগে যদি বার বার এডিট করা লাগে তাহলে আপনি একটি এডিটর প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন । এতে করে আপনার লেখাতে কোনো স্পেল্লিং প্রবলেম থাকলেও তা আপনাকে দেকিয়ে দিবে এডিটর এবং আপনার অনেক সময় ও বাচিয়ে দিবে ।এরকম দুইটি ফ্রি প্রোগ্রাম হলো গুগল ডক্সএবংগ্রামারলী

ছবি এবং লিঙ্ক অনেক কিছুই বলে দেয় :

Article-writing-typing
Picture talks

আপনার আর্টিকেল এ ছবি এবং লিংক দিয়ে আপনি অনেক কিচু প্রকাশ করতে পারেন যা আপনি লেখা দিয়েও মাঝে মাঝে পারেন না । এভাবে আপনি লিংক বা ছবি দিয়ে আরেকজন এর কাজ , ব্লগ বা আপনার আফিলিয়েট প্রোগ্রাম কেও প্রমোশন করতে পারেন । এভাবে আপনি আপনার সমকক্ষ বাক্তিদের সাথে ভালো সম্পর্ক রাকতে পারেন এবং আপনার লেখার কোয়ালিটি ও বাড়াতে পারেন ।

কাজটি করে ফেলুন উত্সাহের সাথে :

আপনার লেখার প্রতিউত্সাহই আপনার লেখার মূল চাবিকাটি । আপনি যদি আপনার লেখার প্রতি উত্সাহী হন তাহলে দেখবেন কোন দিক দিয়ে সময় চলে গেছে তা টের ও পাবেন না । আপনার যদি লেখাটা লিখতে ভালো না লাগে তাহলে একটু জায়গা থেকে উঠে হেটে ফ্রেশ হয়ে আসুন , তারপর আবার লেখতে বসেন যখন আবার আপনার লিখতে ভালো লাগবে ।

কিছু সময়ের জন্য দুনিয়াটাকে ব্লক করে দেন :

আপনি কম সময়ে একটি আর্টিকেল লিখতে পারবেন না যদি আপনার সামনে টিবি টা অন করা থাকে বা আপনার ফোন এ একটার পর একটা মেসেজ বা ফোন আসতে থাকে । তাই কিছু সময়ের জন্য আপনার আসেপাশের দুনিয়া টাকে ব্লক করে রাখুন । তাহলে আপনি আপনার লেখার প্রতি দ্রুত মনোনিবেশ করতে পারবেন । ধরুন না আপনার আম্মা আপনাকে বলছে যতক্ষণ পর্যন্থ না তুমি হোমওয়ার্ক শেষ করছ সে পর্যন্থ তুমি বাইরে খেলতে যেতে পারবে না ।

আপনার লেখায় উদ্ধৃতিব্যবহার করা শিখুন :

কারো লেখা চুরি করা খুব খারাপ কিন্তু কোনো মনীষী বা বিক্ষাত ব্যক্তির উদৃতি আপনি আপনার লেখায় ব্যবহার করতে পারেন । তাদের মধ্যে হয়্থ কারো লেখা আপনার ভালো লাগতে পারে আবার নাও লাগতে পারে । তা যাই হোক আপনি তার বিরুদ্ধে থাকলে তাও লিখতে ভয় পাবেন না । তখন মাঝে মাঝে এমন ও হবে আপনি লিখতে চাচ্ছিলেন ২০০ শব্দের আর্টিকেল কিন্তু হয়ে যাবে ১০০০ শব্দের ।

বেশি চিন্তা করা বন্ধ করুন :


Don`t think much
Don`t think much
সহজই স্মার্ট। দ্রুতই ভাল। বেশি চিন্তা করলে আপনার যেটা লিখতে চাচ্ছিলেন তা না হয়ে অন্য একটা লেখা হয়ে যেতে পারে যা পুরাই অপ্রাসংগিক । তাই আপনাক লেখাকে সহজ করুন তাতে আপনার লেখা সবার বধোগম্য ও হবে  ।

আপনার হাত টাকে  সবার পালস এ রাখুন :

দেখুন সবাই কি নিয়ে কথা বলছে ? তারা কি পড়তে চাইছে ? দেকুন তারা সোশ্যাল মিডিয়া বা ব্লগ এ কি কি প্রশ্ন করছে ? আপনার আর্টিকেল এর মাধ্যমে তাদের সমস্যা এর সমাধান করতে চেষ্টা করুন ।

আপনার সাথে একটা নোটপ্যাড রাখুন সবসময় :


notepad
notepad
আপনার সাথে সবসময় একটা নোটপ্যাড এ রাখুন । আমি এই লেখাটা লেখার সময় ৩ টা বেশি পয়েন্ট পেয়েছিলাম । তখন সাথে সাথে এগুলো আমি নোটপ্যাড এ লিখে রাখি । আমার আর্টিকেল লেখা যকন শেষ হবে তখন আমি আমার আর্টিকেল এর শিরোনাম টা দেখবো এবং আমার কাছে যেই পয়েন্ট টা ভালো লাগবে সেই পয়েন্ট টা আর্টিকেল এর মধ্যে রেখে দিব ।

আপনি যদি উপরের আইডিয়া গুলো মেনে লেখা শুরু করেন তাহলে খুব দ্রুত এবং সফলভাবে আর্টিকেল লিখতে পারবেন আশা করি । আমি যেহেতু আর্টিকেল জগতের নতুন তারকা তাই আশা করি আমার ভূলগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আপনার যদি মনে হয় আমি কিছু বাদ দিয়ে গেছি তাহলে কমেন্ট করে তা সবাইকে জানিয়া দিন ।

Marketplace

Our Services


Graphic Design
Course Duration: 2 Month

Adobe Photoshop
Adobe Illustrator
100% SURE INCOME

Payment at TK 2000 Get in touch
Digital Marketing
Course Duration: 2 Month

100% SURE INCOME
SOCIAL MEDIA MARKETING
YOUTUBE MARKETING

Payment at TK 2000 Get in touch
Web Design and Development
Course Duration: 3 Month

100% SURE INCOME
PSD to HTML CONVERT
HTML to WordPress THEME CONVERT

Payment at TK 6000 Get in touch
Outsourcing and Freelancing
Course Duration: 3 Month

100% SURE INCOME
Online Income Tips
Marketplace

Payment at TK 1000 Get in touch

Contact Us


ADDRESS
6th Floor ali ahamod tower
Trank Road, Feni, Bangladesh

0182-1511743
nazrulislam1743@gmail.com

Interested for our works and services?
Get more of our update !