আর্টিকেল রাইটিং এর জগতে আপনাদের আরও একবার স্বাগতম। আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ক্যারিয়ারের মোড় ঘুড়ানোর লক্ষ্যে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি হাতে-কলমে আর্টিকেল রাইটিং শেখার ২য় পর্ব। গত পর্বের হোম ওয়ার্ক গুলো করেছেন নিশ্চয়ই। তাহলে আমি ধরে নিতে পারি, আমি সেই সব মানুষ গুলো নিয়ে আমার যাত্রা শুরু করছি যারা মানসিকভাবে প্রস্তুত যে, তারা AW ( আর্টিকেল রাইটিং) শিখেই ছাড়বেন।
মূল আলোচনায় আসার আগে গত পর্বে একটু চোখ বুলিয়ে নেই –
মূল আলোচনায় আসার আগে গত পর্বে একটু চোখ বুলিয়ে নেই –
১ম পর্বে যা ছিল
1. ট্র্যাডিশনাল AW ও এসইও AW এর মধ্যে পার্থক্য
2. কেন AW এস ইও তে এতটা গুরুত্বপূর্ণ ?
3. অনলাইনে ক্যারিয়ার শুরুর মাধ্যম হিসেবে AW কতটা নির্ভরযোগ্য ?
4. AW এর মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সফল হলেন যারা।
যারা ১ন পর্বের আর্টিকেল টি পড়েননি, তারা নিচের লিঙ্ক এ গিয়ে পড়ে আসুন। তাহলে ধারনা অনেক টাই ক্লিয়ার হয়ে যাবে – http://genesisblogs.com/tutorial-2/8522
এবার আসা যাক মূল আলোচনায়। ২য় পর্বে আমি AW সংক্রান্ত বাকি ধারনা গুলো ক্লিয়ার করবো যাতে আপনারা আর্টিকেল লিখতে বসলে মনে উঁকিঝুঁকি মারা প্রশ্নগুলোর কারনে বিভ্রান্ত হয়ে না পড়েন।
2. কেন AW এস ইও তে এতটা গুরুত্বপূর্ণ ?
3. অনলাইনে ক্যারিয়ার শুরুর মাধ্যম হিসেবে AW কতটা নির্ভরযোগ্য ?
4. AW এর মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সফল হলেন যারা।
যারা ১ন পর্বের আর্টিকেল টি পড়েননি, তারা নিচের লিঙ্ক এ গিয়ে পড়ে আসুন। তাহলে ধারনা অনেক টাই ক্লিয়ার হয়ে যাবে – http://genesisblogs.com/tutorial-2/8522
এবার আসা যাক মূল আলোচনায়। ২য় পর্বে আমি AW সংক্রান্ত বাকি ধারনা গুলো ক্লিয়ার করবো যাতে আপনারা আর্টিকেল লিখতে বসলে মনে উঁকিঝুঁকি মারা প্রশ্নগুলোর কারনে বিভ্রান্ত হয়ে না পড়েন।
ইংলিশ না বাংলা, আর্টিকেল রাইটিং এর ভাষা কি হওয়া উচিত ?
সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আর্টিকেল লিখবেন কিন্তু মাথায় কি প্রশ্ন আসছে কোন ভাষায়, ইংরেজিতে নাকি বাংলাতে ? এক্ষেত্রে একেক জনের একেক রকম মতামত থাকতে পারে। অনেককেই বলতে শুনি, বাংলায় আবার আর্টিকেল লিখে ক্যারিয়ার গড়া যায় নাকি ! আমার কাছে মনে হয়, এই ব্যাপারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমি আপনাদেরকে দুটো দিক থেকে এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি –
আমাদের জন্য Market place বা Business place যাই বলুন না কেন দুটো ক্ষেত্রে বিস্তৃত –
1. Local area
2. International area
ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে বলুন বা নিজের ব্র্যান্ডিং বলুন শুরুতেই কিন্তু সবার একটা লক্ষ্য স্থির করা উচিত। আপনি কোন ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত দেখতে চান। আপনি কি লোকাল এরিয়াতে কাজ করতে চান নাকি ইন্টারন্যাশনাল এরিয়া আপনার লক্ষ্য। বর্তমান অনলাইনের এ যুগে দুই সম্ভব।
আমাদের জন্য Market place বা Business place যাই বলুন না কেন দুটো ক্ষেত্রে বিস্তৃত –
1. Local area
2. International area
ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে বলুন বা নিজের ব্র্যান্ডিং বলুন শুরুতেই কিন্তু সবার একটা লক্ষ্য স্থির করা উচিত। আপনি কোন ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত দেখতে চান। আপনি কি লোকাল এরিয়াতে কাজ করতে চান নাকি ইন্টারন্যাশনাল এরিয়া আপনার লক্ষ্য। বর্তমান অনলাইনের এ যুগে দুই সম্ভব।
আপনার লক্ষ্য যদি হয় লোকাল মার্কেট প্লেস, তাহলে আমি বলব আপনি আর্টিকেল লিখুন বাংলাতে। এতে আপনার সুবিধা কি হবে দেখুন –
• প্রথমত, বর্তমানে বাংলা ব্লগগুলোতে প্রচুর পরিমান পাঠক রয়েছে যারা নতুন নতুন আর্টিকেল পড়তে ভালোবাসেন। যখন আপনি সুন্দর একটি আর্টিকেল তাদের সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন স্বাভাবিকভাবেই আপনার পাঠক সংখ্যা বাড়বে, তারা আপনার সাথে কানেক্টেড হবেন। এতে আপনার ব্র্যান্ডিং হবে।
• দ্বিতীয়ত, ধরলাম আপনি অনলাইনে বিজনেস করতে চান, সেটা হতে পারে কোন পণ্য বা সেবা। এক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে লেখার মাধ্যমেই আপনার পণ্য বা সেবার গুণগত মানটিকে ক্রেতার সামনে তুলে ধরতে হবে। তাছাড়া আপনার যদি কোন ব্র্যান্ডিং ই না থাকে, কেউ আপনাকে চিনেনা জানেনা, আপনার প্রচার করা নতুন পণ্য বা সেবাটি মানুষ কেন কিনবে ভাবুন তো ! কারন সকলেই তো তার নিজের পণ্য বা সেবাকে বেস্ট বলে দাবী করে। তাই বলে সবার পণ্যই কি বিক্রি হয়? এখানে আপনি যে কৌশলটা নিতে পারেন টা হলো-
Quality Article = Good Reputation = More Business
• তৃতীয়ত, এই যে বাংলাদেশের ব্রান্ড করা বিভিন্ন পণ্য ও সেবার প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিনিয়ত তাদের পণ্যের প্রচার ও প্রসারে পত্রিকা, টিভি, অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে, এই বিজ্ঞাপনগুলো কারা লিখে বলে আপনার মনে হয়। একটি পণ্য বা সেবাকে সৃজনশীল ভাবে, আকর্ষণীয় কথার মোড়কে কিন্তু এই আর্টিকেল রাইটাররাই উপস্থাপন করে থাকেন।
• চতুর্থত, ধরুন কোন প্রতিষ্ঠানের কথা। প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে নিজের প্রচার ও প্রসার বাড়াতে কোন না কোন আর্টিকেল রাইটার হায়ার করে যাতে প্রতিষ্ঠানটির A টু Z লেখার মাধ্যমে পাঠকের সামনে তুলে ধরতে পারে।
আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি না যে, আপনি আর্টিকেল লিখে শুধুমাত্র একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবেই ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। লোকালি আপনি এমন অনেক কাজ পাবেন যেখানে আপনাকে ঘুরে-ফিরে আর্টিকেল রাইটিং এর দারস্থ হতে হবে।
আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি না যে, আপনি আর্টিকেল লিখে শুধুমাত্র একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবেই ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। লোকালি আপনি এমন অনেক কাজ পাবেন যেখানে আপনাকে ঘুরে-ফিরে আর্টিকেল রাইটিং এর দারস্থ হতে হবে।
এবার আসি ইন্টারন্যাশনাল এরিয়াতে। দেশের বাইরের মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে হলে আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবে অবশ্যই ইংরেজীতে। আশা করি আপনাকে অনেক উদাহরন দিয়ে ব্যাপারটি বুঝানোর কিছু নেই কারন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিজেকে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে তার প্রথম শর্তই হলো, ইংরেজীতে ভালো দখল থাকতে হবে। আপনার যদি ইংরেজীতে ভালো দখল থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই, আপনি আর্টিকেল রাইটিং এর ক্ষেত্রে ইতোমধ্যেই এক ধাপ এগিয়ে আছেন। লোকাল – ইন্টারন্যাশনাল কোন ক্ষেত্রেই আপনার কাজের অভাব হবে না এটুকু নিশ্চিত করে বলতে পারি। অপেক্ষা শুধু আর্টিকেল লেখা শুরু করার।
তবে বাংলায় যারা আর্টিকেল লিখতে চান সেই সাথে ইংরেজীতে দূর্বলতা আছে অথচ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কাজ করার ইচ্ছা ১০০%, তাদের এতো হতাশ হওয়ার কিছু নেই। এক্ষেত্রে আপনি বাংলায় লিখুন এবং আপাতত ইংরেজিতে ভালো এমন কাউকে দিয়ে ট্রান্সলেট করিয়ে নিতে পারেন। সেই সাথে আপনি ইংরেজিতে দখল আনার চেষ্টা করুন। এর জন্য বেশি বেশি করে ভালো মানের ইংরেজী আর্টিকেল গুলো পড়ুন, ইংরেজীতে প্র্যাকটিস শুরু করে দিন আজ থেকেই। বিজ্ঞান, প্রযুক্তির কত কঠিন কঠিন কাজ শিখে ফেলছেন নিমেষেই অথচ ইংরেজীর মতো একটা ভাষায় আপনি আর্টিকেল লিখতে পারবেন না এটা মেনে নেওয়া যায় ভাবুন তো ! সুতরাং ভয়, ডর যা আছে ছুড়ে ফেলে দিন। আমার সাথে পথে যখন নেমেই গেছেন তখন পথের শেষ না দেখে আমরা ছাড়বো না কি বলেন ?
আর্টিকেল রাইটিং এর পূর্ব প্রস্তুতি
প্রথম দিকে আর্টিকেল রাইটিং করতে গিয়ে আমি নিজে বেশ কিছু সমস্যায় পড়েছিলাম। তাই আপনাদেরকে আর্টিকেল লেখার আগে একটু প্রস্তুত করে নিতে চাইছি। এক্ষেত্রে আপনাদের যা প্রয়োজন হবে তা হলো –
ইংরেজী এবং বাংলা টাইপ জানতে হবে।
ইংরেজী এবং বাংলা টাইপ জানতে হবে।
Microsoft word এর খুঁটিনাটি ব্যাপারগুলো জেনে রাখা প্রয়োজন।
যারা এখনো বাংলা টাইপ করতে পারেন না, তাদের ভয় পাবার কোনই কারন নেই। কেননা আপনার জন্য আছে Avro Keyboard এর মতো খুবই সহজভাবে বাংলা টাইপ করার সফটওয়্যার। শুধু আপনি Google গুরুর কাছে যাবেন আর লিখবেন, Avro Keyboard free download । অনেকগুলো রেজাল্ট আসবে তার মধ্য থেকে আপনি একদম রিসেন্ট ভার্সনের Avro keyboard টি download করে ফেলবেন।
যদি আপনি ডাউনলোড করার প্রক্রিয়া না জানেন তাতেও কোনই সমস্যা নেই। ১ম পর্বে আমি আপনাদেরকে Google গুরুর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো আরেক গুরুর সাথে, যিনি হাতে-কলমে শেখাতে বিশ্বাসী যার নাম হলো Youtube গুরু। জীবনে যা শিখতে চান আপনি নিঃসঙ্কোচে এই গুরুকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইনি আপনাদেরকে ভিডিও এর মাধ্যমে শিখিয়ে দেবে। আপনি Youtube এ যাবেন আর টাইপ করবেন – How to download free avro keyboard ? একই ভাবে আপনি Avro keyboard দিয়ে কিভাবে বাংলা টাইপ করা যায় কিংবা Microsoft word এর খুঁটিনাটি Youtube থেকেই শিখে নিতে পারেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে Avro keyboard দিয়ে লিখে থাকি। যারা বাংলা টাইপে একেবারেই নতুন, আমার মনে হয় তাদের জন্য Avro keyboard টাই বেস্ট।
আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য একটি Work sheet বানিয়ে ফেলুন। যেখানে আপনি আপনার আর্টিকেল সংক্রান্ত সকল তথ্যগুলো লিখে রাখতে পারবেন। যেমন ধরুন, কি বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন, কতটুকু লিখলেন, আর্টিকেল এ দিতে চান এমন লিঙ্ক গুলো, আর্টিকেল জমা দেওয়ার ডেড লাইন কবে ইত্যাদি। এতে আপনি একটি অরগানাইজড ওয়েতে কাজ করতে পারবেন। আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে কাজ করলে তালগোল পাকানোটাই স্বাভাবিক।
এক নজরে আর্টিকেল রাইটিং এর অংশসমূহ
এখন চলুন দেখি একটি ভালো আর্টিকেলকে কয়টি অংশে বিভক্ত করা হয় –
1. ১ম অংশঃ আর্টিকেলের শিরোনাম
2. ২য় অংশঃ আর্টিকেলের ভূমিকা
3. ৩য় অংশঃ আর্টিকেলের মূল অংশ
4. ৪র্থ অংশঃ আর্টিকেলের উপসংহার
এটি আর্টিকেল রাইটিং এর একটি সাধারন ধারনা। যা আপনাদের প্রাথমিকভাবে বোঝার জন্য দিয়েছি। যাতে আপনি আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে অংশগুলোকে ভাগ করে নিতে পারেন। আমি আমার আগামী পর্বে আপনাদের জন্য এর বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে আসব। তার আগে আমি নিচে কতগুলো টপিক দিয়ে দিচ্ছি যা এসইও রিলেটেড, আপনাদের কাজ হবে এর ভিতর থেকে একটি টপিক আপনার আর্টিকেল লেখা প্র্যাকটিসের জন্য বাছাই করে নেয়া –
Freelancing
Keyword research
On page optimization
Content marketing
E-mail marketing
Video marketing
Clipping path
Social media marketing
E-commerce
Link building
Face book
Website analysis
Data entry
Web research
Networking
Affiliation
Web development
Telecommunication
Web programming ইত্যাদি।
যদি আপনি এর বাইরেও কোন টপিক নিতে চান তাহলে নিতে পারেন, এতে কোন বাধা নেই, তবে কথা হলো ঐ টপিকটি যেন আপনার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হয়। এমন কোন টপিক নিবেন না, যা থেকে আপনি নিজে যেমন কিছু শিখতে পারবেন না অন্যদিকে পাঠককেও নতুন কিছু দিতে পারবেন না ।
1. ১ম অংশঃ আর্টিকেলের শিরোনাম
2. ২য় অংশঃ আর্টিকেলের ভূমিকা
3. ৩য় অংশঃ আর্টিকেলের মূল অংশ
4. ৪র্থ অংশঃ আর্টিকেলের উপসংহার
এটি আর্টিকেল রাইটিং এর একটি সাধারন ধারনা। যা আপনাদের প্রাথমিকভাবে বোঝার জন্য দিয়েছি। যাতে আপনি আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে অংশগুলোকে ভাগ করে নিতে পারেন। আমি আমার আগামী পর্বে আপনাদের জন্য এর বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে আসব। তার আগে আমি নিচে কতগুলো টপিক দিয়ে দিচ্ছি যা এসইও রিলেটেড, আপনাদের কাজ হবে এর ভিতর থেকে একটি টপিক আপনার আর্টিকেল লেখা প্র্যাকটিসের জন্য বাছাই করে নেয়া –
Freelancing
Keyword research
On page optimization
Content marketing
E-mail marketing
Video marketing
Clipping path
Social media marketing
E-commerce
Link building
Face book
Website analysis
Data entry
Web research
Networking
Affiliation
Web development
Telecommunication
Web programming ইত্যাদি।
যদি আপনি এর বাইরেও কোন টপিক নিতে চান তাহলে নিতে পারেন, এতে কোন বাধা নেই, তবে কথা হলো ঐ টপিকটি যেন আপনার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হয়। এমন কোন টপিক নিবেন না, যা থেকে আপনি নিজে যেমন কিছু শিখতে পারবেন না অন্যদিকে পাঠককেও নতুন কিছু দিতে পারবেন না ।
হোমওয়ার্ক
আগামী পর্ব নিয়ে আসার আগে আপনাদের যা করতে হবে টা হলো –
1. Microsoft word এর খুঁটিনাটি শিখে ফেলুন।
2. Avro keyboard download করুন এবং আপনার প্রিয় কোন গান, কবিতা বা কিছু একটা লিখে ফেলুন Avro keyboard ব্যবহার করে। যুক্তাক্ষর গুলোর দিকে বেশি নজর দিন।
3. একটি Work sheet প্রস্তুত করুন।
4. আর্টিকেল লেখার জন্য একটি টপিক নির্বাচন করুন।
5. টপিক নির্বাচনের পর তা গুগলে সার্চ করুন, ইউটিউবে এ সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল দেখুন, বিভিন্ন ব্লগে আপনার টপিকের উপর লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ুন। যেখানে যে তথ্য নতুন মনে হবে, যে লেখা আপনার ভালো লাগবে তা একটি ফোল্ডার করে তাতে Save করে রাখুন। যেন প্রয়োজনে খুঁজে পান। মনে রাখবেন, যতো পড়বেন ততো সমৃদ্ধ হবেন এবং পাঠককেও সমৃদ্ধ লেখা দিতে পারবেন।
আজ এ পর্যন্তই। ভালো থাকবেন সবাই।
1. Microsoft word এর খুঁটিনাটি শিখে ফেলুন।
2. Avro keyboard download করুন এবং আপনার প্রিয় কোন গান, কবিতা বা কিছু একটা লিখে ফেলুন Avro keyboard ব্যবহার করে। যুক্তাক্ষর গুলোর দিকে বেশি নজর দিন।
3. একটি Work sheet প্রস্তুত করুন।
4. আর্টিকেল লেখার জন্য একটি টপিক নির্বাচন করুন।
5. টপিক নির্বাচনের পর তা গুগলে সার্চ করুন, ইউটিউবে এ সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল দেখুন, বিভিন্ন ব্লগে আপনার টপিকের উপর লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ুন। যেখানে যে তথ্য নতুন মনে হবে, যে লেখা আপনার ভালো লাগবে তা একটি ফোল্ডার করে তাতে Save করে রাখুন। যেন প্রয়োজনে খুঁজে পান। মনে রাখবেন, যতো পড়বেন ততো সমৃদ্ধ হবেন এবং পাঠককেও সমৃদ্ধ লেখা দিতে পারবেন।
আজ এ পর্যন্তই। ভালো থাকবেন সবাই।
Really this a nice article to read and after work...its a brilliant work...
ReplyDelete