ফ্রিল্যান্সিং পেশায় আর্টিকেল রাইটারদের চাহিদা রয়েছে একথা অনস্বীকার্য। কিন্তু সফল আর্টিকেল রাইটার খুব কমই আছে। তাই আজ আমি চেষ্টা করেছি একজন সফল আর্টিকেল রাইটার হতে চাইলে আপনার কি কি অভ্যাস করা উচিত বা বৈশিষ্ট্য থাকা উচিত, সেটা নিয়ে লেখার। এই লেখার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হলে আমার লেখাটি সার্থক। চলুন দেখি আপনাকে কি কি অভ্যাস করতে হবে?
1. লক্ষ্য নির্ধারণ করুন প্রথমেইঃ
যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং এ আপনি স্বাধীন ভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন, তাই আর্টিকেল রাইটার হিসেবে এই পেশায় আসার পূর্বে আপনাকে নির্ধারণ করে নিতে হবে, ভবিষ্যতে আপনি কোন লেভেলে নিজেকে দেখতে চান। । চাইলে আপনি একজন ফুল টাইম বা পার্ট টাইম আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন, কিংবা শুধুমাত্র লেখার প্রতি ভালবাসা থেকেই আপনি একজন শৌখিন ফ্রিল্যান্স আর্টিকেল রাইটারও হতে পারেন।
আপনি যদি একজন ফুল টাইম আর্টিকেল রাইটার হতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার পুরো মনোযোগ দিয়ে কাজে নেমে পড়তে হবে। আপনাকে করতে হবে প্রচুর পড়াশোনা, লেখালেখি; সাথে থাকতে হবে পরিশ্রম করার মনমানসিকতা। দিন প্রতি ৭-৮ ঘণ্টা বা তারও কাজ করতে হতে আপনাকে। তাই প্রথমেই নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করে নিন।
আর যদি আপনি একজন পার্ট-টাইম ফ্রিল্যান্সার হতে চান, তবে কাজে এপ্লাই করার আগে ভালভাবে নিশ্চিত হয়ে নিন কাজটি আপনি পুরোপুরি শেষ করতে পারবেন কি না। কারন প্রতিটি কাজের আলাদা চাহিদা থাকে। তাই আপনি কখনই এমন কাজে এপ্লাই করবেন না, যেখানে আপনি যথাযথ সময় দিতে পারবেন না। যেহেতু আপনি পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করতে চাইছেন, তাই বেছে বেছে ছোট ছোট কাজে এপ্লাই করতে পারেন। এতে করে আপনার কাজ যথাসময়ে শেষ হবে, ফলে কাজ শেষে আপনি একটি ভাল রিভিউ পাবেন।
সবশেষে, যদি আপনি শুধুমাত্র শখের বশে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার জন্য সবথেকে ভাল হবে গ্রুপে কাজ করলে। গ্রুপে কাজ করলে আপনি আপনার লেখাটি সহজেই শেষ করে জমা দিয়ে দিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন, এক্ষেত্রে আপনাকে সময়ের দিকে নজর দিতে হবে আর বেশি, কারন শুধুমাত্র আপানার একার আলসেমির জন্য বায়ার পুরো গ্রুপের কাজটির একটি বাজে রিভিউ দিয়ে দিতে পারেন।
আপনি যদি একজন ফুল টাইম আর্টিকেল রাইটার হতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার পুরো মনোযোগ দিয়ে কাজে নেমে পড়তে হবে। আপনাকে করতে হবে প্রচুর পড়াশোনা, লেখালেখি; সাথে থাকতে হবে পরিশ্রম করার মনমানসিকতা। দিন প্রতি ৭-৮ ঘণ্টা বা তারও কাজ করতে হতে আপনাকে। তাই প্রথমেই নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করে নিন।
আর যদি আপনি একজন পার্ট-টাইম ফ্রিল্যান্সার হতে চান, তবে কাজে এপ্লাই করার আগে ভালভাবে নিশ্চিত হয়ে নিন কাজটি আপনি পুরোপুরি শেষ করতে পারবেন কি না। কারন প্রতিটি কাজের আলাদা চাহিদা থাকে। তাই আপনি কখনই এমন কাজে এপ্লাই করবেন না, যেখানে আপনি যথাযথ সময় দিতে পারবেন না। যেহেতু আপনি পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করতে চাইছেন, তাই বেছে বেছে ছোট ছোট কাজে এপ্লাই করতে পারেন। এতে করে আপনার কাজ যথাসময়ে শেষ হবে, ফলে কাজ শেষে আপনি একটি ভাল রিভিউ পাবেন।
সবশেষে, যদি আপনি শুধুমাত্র শখের বশে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার জন্য সবথেকে ভাল হবে গ্রুপে কাজ করলে। গ্রুপে কাজ করলে আপনি আপনার লেখাটি সহজেই শেষ করে জমা দিয়ে দিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন, এক্ষেত্রে আপনাকে সময়ের দিকে নজর দিতে হবে আর বেশি, কারন শুধুমাত্র আপানার একার আলসেমির জন্য বায়ার পুরো গ্রুপের কাজটির একটি বাজে রিভিউ দিয়ে দিতে পারেন।
2. নিয়ম মেনে চলুন নিজের স্বার্থেঃ
শুধুমাত্র আর্টিকেল রাইটিং নয়, যেকোনো কাজে সফলতা পেতে হলে নিয়ম মেনে চলার কোন বিকল্প নেই। একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আপনার কিছু ব্যপার মেনে চলতে হবে।
i) আপনার লেখালেখি করার জন্য একটি জায়গা বরাদ্দ রাখতে হবে হোক তা ছোট বা বড়। পাশাপাশি সেখানে কাজের পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।
ii) একটি ওয়ার্ক-শিট বানিয়ে রাখুন, যেখানে আপনার কাজের সব ধরনের রিপোর্ট লেখা থাকবে। তাতে করে আপনি জানতে পারবেন আপনার কাজ কতটুকু বাকী, কতটা কাজ শেষ করলেন, কাজের ডেডলাইন কবে, আপনার কাজের গতি কতটা বাড়াতে হবে ইত্যাদি। এই শিটটি দেখে কাজে আগালে আপনি অনেকখানি চিন্তামুক্ত থাকতে পারবেন। কিন্তু অনিয়মিত ভাবে কাজ করেলে এই শিটের জমে থাকা কাজের লিস্ট দেখে আপনার চিন্তা আরও বেড়ে যেতে পারে!
iii) কাজের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন। একসাথে অনেক গুলো লেখা শুরু না করে একটি একটি করে আর্টিকেল লিখুন।
i) আপনার লেখালেখি করার জন্য একটি জায়গা বরাদ্দ রাখতে হবে হোক তা ছোট বা বড়। পাশাপাশি সেখানে কাজের পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।
ii) একটি ওয়ার্ক-শিট বানিয়ে রাখুন, যেখানে আপনার কাজের সব ধরনের রিপোর্ট লেখা থাকবে। তাতে করে আপনি জানতে পারবেন আপনার কাজ কতটুকু বাকী, কতটা কাজ শেষ করলেন, কাজের ডেডলাইন কবে, আপনার কাজের গতি কতটা বাড়াতে হবে ইত্যাদি। এই শিটটি দেখে কাজে আগালে আপনি অনেকখানি চিন্তামুক্ত থাকতে পারবেন। কিন্তু অনিয়মিত ভাবে কাজ করেলে এই শিটের জমে থাকা কাজের লিস্ট দেখে আপনার চিন্তা আরও বেড়ে যেতে পারে!
iii) কাজের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন। একসাথে অনেক গুলো লেখা শুরু না করে একটি একটি করে আর্টিকেল লিখুন।
3. কাজের সময় ঠিক করে রাখুনঃ
প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় লেখা জন্য বরাদ্দ করে রাখুন। মনে করুন আপনি প্রতিদিন রাত ১০ টায় লেখালেখি নিয়ে বসেন, তাহলে নিয়মিতভাবে এই সময়ে আপনি আর্টিকেল নিয়ে কাজ করবেন। যদি কোনদিন সময় দিতে না পারেন তবে অন্তত চলতি কাজটি সম্পর্কে যা মাথায় আসে তা একটি নোটে টুকে রাখুন যাতে পরে আপনি তা কাজে লাগাতে পারেন।
4. আলোচনা করুন পরিবার ও বন্ধুদের সাথেঃ
যেকোনো কাজ করে আপনি প্রথমেই পরিবার বা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। কারন তাদের একটি গ্রহণযোগ্য মতামত আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি আপনার চিন্তাধারা সবসময় পজিটিভ রাখুন। কোন লেখা সম্পর্কে নেতিবাচক মতামতকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত মুল্য দেবেন না। এতে করে আপনার কাজের গতি কমে যেতে পারে।
আপনি যদি কোন এডিটর এর অধিনে কাজ করে থাকেন, তবে তার মতামতকে প্রাধান্য দিন। মনে রাখবেন একজন এডিটর কখনই আপনার লেখার অযথা সমালোচনা করবেন না। তাই সমালোচনাটিও গ্রহন করুন হাসিমুখে, এবং শুধরে নিন নিজের ভুলগুলোকে।
আপনি যদি কোন এডিটর এর অধিনে কাজ করে থাকেন, তবে তার মতামতকে প্রাধান্য দিন। মনে রাখবেন একজন এডিটর কখনই আপনার লেখার অযথা সমালোচনা করবেন না। তাই সমালোচনাটিও গ্রহন করুন হাসিমুখে, এবং শুধরে নিন নিজের ভুলগুলোকে।
আগামী পর্বে এরকম আর কিছু প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন
No comments:
Write comments